ঝড় যে আসছে সেই সম্বন্ধে নিশ্চিত ছিল আসিয়া । খুলনা জেলার উপকূল সংলগ্ন অঞ্চলে তাদের গ্রামটি অবস্থিত । এই গ্রামের অধিবাসীরা শৈশব থেকে ঝড় , জলোচ্ছাস , বন্যা প্রভৃতি প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে থেকে বড় হয় ।তাই ঝড় বা জোয়ার ভাটা তাদের কাছে নতুন কোন বিশেষ অর্থ বহন করে না । তিন বছর আগে আইলার প্রকোপে আসিয়ার পরিবারের ভিটের অংশ টুকু কপোতাক্ষ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে । প্রথম দিকে আশ্রয় কেন্দ্রে ঠাই মিললেও পরবর্তী কালে সড়কের পাশের ঝুপড়িতে তারা আশ্রয় নিতে বাধ্য হয় । এই বিপর্যয়ের মধ্যেও আসিয়ার একটা অবলম্বন আছে । তার বাইশ বছরের ছেলে ওহাব । স্বামীর মৃত্যুর পর বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দেয় আসিয়া । এখন ওহাবই তার অন্ধের যষ্টি ।
সকালে ছেলের বউ জোনাকির সাথে আসিয়া শামুক কুড়াতে বেরিয়েছিল । এক কেজি শামুক কুড়াতে পয়তাল্লিশ থেকে এক ঘণ্টা সময় লাগে । কেজি প্রতি শামুকের দাম চার টাকা । শামুক বিক্রি করে আসার পথে রজব মিঞার চায়ের দোকানের সামনে ভিড় দেখে দাড়িঁয়েছিল আসিয়া । জোনাকির আবার উঁকি দেয়ার স্বভাব আছে । ভিড়ের মধ্য থেকে সেই খবর সংগ্রহ করে আনল ।
মা , রেডিওতে খবরে কইছে আইজ রাইতে বিরাট তুফান আইব ।
শুনে অবাক হল না আসিয়া ।সে তখন হিসাব করতে শুরু করেছে , পরিবারসহ কত তাড়াতাড়ি আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে পারবে ।কপোতাক্ষ নদে দিনে চারবার জোয়ার আসে । জোয়ারের সময় নদী সংলগ্ন অঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়ে যায় । আর এই নদীর পানি লবনাক্ত । খাওয়া বা রান্নার কাজে ব্যবহার করা যায় না । জোনাকিকে তাই পানি সাতরেঁ , কয়েক কিলোমিটার হেটেঁ গিয়ে সুপেয় পানি সংগ্রহ করতে হয় । আসিয়া হিসাব করলো আজকে খাবার পানি যোগাড় করা যাবে না । কিছু খাবার সংগ্রহ করে দ্রুত আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে হবে । ঝুপরিতে পৌছেঁ দেখতে পেল ওহাব ঘরের সামনে দাড়িঁয়ে আছে । মুখের ভঙ্গী আকাশের মেঘের মতো থমথমে । আসিয়া সেদিকে লক্ষ্য না করে বললো , ও বাপ , বাজারে রেডিওতে শুনলাম আইজ রাত্রে বড় তুফান আইবো । তুই তাড়াতাড়ি গুছায় নে । স্কুলঘরে যাতি হবে ।
গ্রামে যে কয়টি কংক্রীটের ইমারত আছে , স্কুলঘর তার মধ্যে অন্যতম । ঝড় বা বন্যার সময় এখানে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয় । মায়ের কথায় ওহাবের কোনো ভাবান্তর হলো না । সে আগের মতো নিশ্চল ভাবে দাড়িঁয়ে থাকে । ছেলের ভাবভঙ্গী দেখে আসিয়া একটু অবাক হয় । কাছে এসে জিজ্ঞাসা করে,
ও বাপ, কি হইছে ?
বিদ্রুপাত্নক কন্ঠে ওহাব বলে , তুফান আসুক আর বাণ আসুক তাতে কি আসি যায় ? আমাদের কপালে আছে মরণ । পোকা মাকরের মতো মরতি হবে ।
আসিয়া কি বলবে বুঝতে পারে না । ঝড়ের আগে ওহাব ছিল দিনমজুর । তাদের ভিটে ছাড়া আর কোনো জমি ছিল না । তবু গ্রামের চেয়ারম্যানের জমিতে দিনমজুরি করে এবং নদীতে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতো । মাঝে মাঝে সুন্দরবন থেকে সংগ্রহ করতো মধু । কিন্তু আইলার পর কপোতাক্ষ নদের বাধঁ ভেঙ্গে নদী আরো প্রশস্থ হয়েছে । সমুদ্রের সাথে মিশে বেড়েছে পানির লবণাক্ততা । ফলে নদীতে আর মিঠা পানির মাছ পাওয়া যায় না । গৃহস্থালির কাজ মৌসুম ভিত্তিক হওয়ায় বছরের কয়েক মাস বেকার থাকতে হয় । এই সময় আয় রোজগারের সব পথ বন্ধ থাকে । আসিয়া আর জোনাকি এই সময়ে বিল থেকে শাপলা শালুক তুলে বা শামুক বিক্রি করে কোনো মতে পেটের ভাত যোগাড় করে । আসিয়ার জীবন কেটেছে দারিদ্র্য আর ক্ষুধার সাথে সংগ্রাম করে । দারিদ্র্যের নির্মম কশাঘাত ছাড়া সে জীবনের আর কোনো রূপ দেখেনি । সে সবকিছু কে নিয়তি বলে মেনে নিয়েছে । আজও নিয়তির দোহাই দিয়ে বললো,
সবই আমাগো কপাল । আল্লাহ ভাগ্যে দুঃখ লেখছে । খন্ডাইবো কে?
মায়ের কথা শুনে ফুসেঁ ওঠে ওহাব, আল্লাহ কপালে দুঃখ লেখছে না মানুষ আমাগো সর্বনাশ করছে ? ব্যাপারীর টাকা আছে । সে চিংড়ির চাষ করে । চিংড়ি চাষের জন্য বানাইছে স্লুইসগেট । লাইফেন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষের জন্য বাধেঁর কাছে লোনা পানি জমাইয়্যা রাখে । ফলে বাধঁ হয়ে যায় দুর্বল । ঝড় বা বন্যা আইলে বাধঁ ভাইঙ্গা পানি জমিতে ঢুইক্যা পড়ে ।
কথাগুলো যে আসিয়া জানে না তা নয় । কিন্তু তারা কিইবা করতে পারে ? সে বললো, জলে বাস করে কি কুমিরের সাথে বিবাদ করা যায় । ব্যাপারীর টাকা আছে । ক্ষমতা আছে । তার সাথে আমরা পারবো না ।
ওহাব বলে, ব্যাপারীর সাথে আমরা পারবো না । কিন্তু কিছু না করলি ধুকে ধুকে মরতি হবে ।
আসিয়া এবার একটু ভয় পেয়ে যায় । গত বছর গ্রামের কিছু তরুন একজোট হয়ে গ্রাম রক্ষা বাধেঁর দাবীতে প্লাকার্ড হাতে নিয়ে পানির মধ্যে এক বেলা দাড়িঁয়েছিল । এই ঘটনার পর কিছু শোরগোল হয় । স্থানীয় পত্রিকায় খবরটি বের হয় । কিন্তু এরপর সব নীরব হয়ে যায় । তাদের দাবী পূরণ হয় নি । এই প্রতিবাদ সমাবেশে ওহাব ও অংশ নিয়েছিল । ঘটনা ঘটার কিছুদিন পর ব্যাপারী তার বাড়িতে আসিয়া কে ডেকে পাঠায় । কোনো প্রকার ভূমিকা না করে বলে ,
শুনলাম তোমার পোলা নেতা হইছে । আমার বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয় । আমি নাকি রিলিফের ত্রান চুরি করি। আসিয়া ভয়ে ভয়ে বলেছিল , ওহাবরা বাধঁ রক্ষার জন্য চেষ্টা করতাছে ।
খেকিঁয়ে উঠেছিল বাপারী , তোমার পোলা বাধঁ রক্ষা করবো । আল্লাহ বাণ দিছে নদীর তীর ভাঙ্গবো । তোমার পোলারে সাবধান করে দিও ।এই বিষয় নিয়ে যেন বেশি বড়াবাড়ি না করে ।
আজ সেইসব কথা মনে করে আসিয়া প্রসঙ্গ পাল্টাবার চেষ্টা করে, ও বাপ , এইসব বলে আর কি হবে? তুই কাম করতে পারস । আইজ বাদে কাইল তোর পোলা মাইয়্যা হবে । তখন সংসারে অভাব থাকবি না ।
ওহাব বলে , নিজেরা খাইতে পাইনে । আর কয়ডা মুখ বাড়লি ওরাও না খায়ে মরবি ।
আসিয়া ওহাবকে তাড়া দিল, এখন ওইসব কথা থাক । রাত্রে তুফান আইবো । স্কুলঘরে যাতি হবে ।
ওহাব বলে তোমরা যাও । আমি যাব না । এবার জোনকি জিজ্ঞাসা করে , তুমি কোথায় যাইবা? ওহাব উত্তর না দিয়ে বিচিত্র ভাবে হাসে । আকাশ ইতোমধ্যে ঘন কালো মেঘে ছেয়ে গেছে । শন শন করে ঠান্ডা বাতাস বইছে । কপোতাক্ষ নদে ঢেউয়ের গর্জন শোনা যাচ্ছে । আসিয়া আর জোনাকি স্কুলঘরে পৌছঁতেই বৃষ্টির বড় বড় ফোটাঁ পড়তে শুরু করলো ।কিন্তু এই ঝড়ের রাতের তান্ডবের চেয়েও আসিয়ার মনের মধ্যে বেশি আতঙ্ক হচ্ছে । বহু অনুরোধ সত্ত্বেও ওহাব তাদের সাথে আসে নি ।
গ্রামটির নাম প্রতাপনগর । রাজা প্রতাপাদিত্যের নামানুসারে গ্রামটির নামকরণ করা হয়েছে । মধ্যযুগে মোঘল শাসনের বিরুদ্ধে যে কয়জন বার ভুইঞা বিদ্রোহ করেছিলেন রাজা প্রতাপাদিত্য তাদের অন্যতম । সেই বিদ্রোহের গল্প গ্রামের বৃদ্ধদের মুখে মুখে প্রচলিত আছে । ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা সেই গল্প শুনে বড় হয় । গল্পগুলো তাদের অন্যায় নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হওয়ার সাহস যোগায় । ওহাবরা বহুমুখী প্রতিকূলতার শিকার । একদিকে রয়েছে প্রাকৃতিক দূর্যোগ । ঝড় এবং বন্যার কারণে তাদের শেষ সম্বল ভিটের জমিটুকু নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে । অপরদিকে ব্যাপারী আর চেয়ারম্যানের জমিতে তাদের বর্গাচাষ করতে হয় । ন্যায্য মজুরি বা ফসলের সমান ভাগ তারা কোনো দিন পায় না । রাতের আকাশের নিকষ কালো অন্ধকারের মতো তাদের ভবিষ্যৎ । থেকে থেকে ওহাবের মনে চিন্তার উদয় হয় । এই অবস্থার কি কোনো পরিবর্তন নেই ? মায়ের মতো দুরাবস্থাকে নিয়তি বলে ওহাব মেনে নিতে পারে না । পাচঁ বছর পর পর ভোট হয় । তারা মার্কা দেখে ব্যালট পেপারে সীল মারে । কিন্তু ক্ষমতার মঞ্চে দল বদল হলেও তাদের অবস্থা একই থাকে । এইসব কথা ওহাব একা চিন্তা করে না । জোতদারের জমিতে যারা কাজ করে , নদীতে মাছ ধরে , খুলনা শহরের ফ্যাক্টরির শ্রমিক , রেলস্টেশনের কুলি সেই তোরাব, মাওলা , নিতাই , জমির প্রত্যেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে এইসব কথা চিন্তা করে ।
গত সপ্তাহে ব্যাপারীর জমিতে ধান কাটার অবসরে তাদের গ্রামের কয়েক জন কামলা কথা প্রসঙ্গে অভাবের বিষয় উল্লেখ করেছিল । কলিম চাচা তাদের মধ্যে সবচেয়ে বয়জোষ্ঠ্য । জীবনের ঘানি টেনে সে ক্লান্ত । সে এইসব কথায় উৎসাহ পায় না । কলিম চাচা বলে , আরে ছাড়ি দাও । তিন কাল যায়ে এককাল আছে । সবাইরে কবরে যাতি হবে । আল্লাহ বিচার ঠিকই করবে । কিন্তু ওহাবের সমবয়সী জমির এই কথা মানতে নারাজ । সে দৃঢ় কণ্ঠে বলেছিল ,
আল্লাহ বিচার করবে জানি । কিন্তু সেই বিচার হবে কেয়ামতের দিন । সেই পর্যন্ত আমি ধুকে ধুকে মরতি পারবো না ।
মাওলা এদের মধ্যে সদ্য বিবাহিত । বউকে নিয়ে খুলনা শহরে গিয়ে একবার সিনেমা হলে সিনেমা দেখেছে। তার চোখে রঙ্গিন নেশার ঘোর এখনও কাটেনি । সে বললো , তোমাদের কথা বুঝি নে বাপু । জীবন নিয়ে এত আফসোস করার কি আছে । গায়ে খাটবো । পেটে খালি পিঠে সয় ।
ওহাব এতোক্ষণ চুপ করে তাদের কথা শুনছিল । সে এবার বললো , সে খাটুনিই তো খাটতিছি । বাপ ছিল কামলা । আমি বর্গাচাষা । ছেলে হবে কারখনার মজুর । আমরা খাটবো আর সব ফল খাবে ব্যাপরীরা । তারা চিরকাল দুনিয়ার বুকি রাজা হয়ি থাকবি । জোকেঁর মতো রক্ত চুষে ফুলে ওঠবে । এই নিয়ম আমি মানতি পারবো না ।
সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত ঘনিয়ে এসেছে । ঝোড়ো হাওয়ার বেগ বাড়ছে । কপোতাক্ষ নদ এখন প্রমত্ত । প্রচন্ড গর্জন করে নদীর ঢেউ তীরে আছড়ে পড়ছে । আকাশে বিদ্যুৎ চমকের সাথে শুরু হয়েছে মুষলধারয় বৃষ্টি। গ্রামের অধিবাসীরা চলে গেছে আশ্রয়কেন্দ্রে । এই দূর্যোগের রাতে ওহাব একাকি নদীর কূলে এসে দাড়িঁয়েছে । অন্ধকারে তার চোখ দুটো বনবিড়ালের মতো জ্বলছে । কয়েক দিন আগে জমির , মাওলা, আর ওহাব মিলে গোপনে পরামর্শ করে ঠিক করেছিল । এমনি কোনো এক দূর্যোগের রাতে নদীতে নেমে ব্যাপারীর চিংড়ির ঘেরের বেড়া কেটে দেবে । আজ সেই রাত এসেছে । কিন্তু জমির বা মাওলা কেউ আসে নি । ওহাব একা নদীর তীরে দাড়িঁয়ে আছে । একবার মনে হলো ফিরে যায় । জোনাকির কথা মনে পড়লো। স্ত্রীর সাথে মাত্র একটি বসন্ত সে কাটিয়েছে । গত বছর রথের মেলা থেকে ওহাব জোনাকির জন্য রেশমী চুড়ি কিনে এনেছিল । সেই চুড়ি হাতে দিয়ে জোনাকির মুখখানা আনন্দে ঝলমল করে উঠেছিল । না ফিরবার আর কোনো উপায় নেই । ওহাব জোর করে মাথা থেকে এইসব ভাবনা দূর করে দেয় । চিংড়ির ঘের পাহারা দেয় ব্যাপারীর লাঠিয়াল বাহিনী । এই দূর্যোগের রাতে তারা বের হবে না । ওহাব তীর থেকে বাধাঁ একটি নৌকা খুলে নেয় । তারপর প্রবল বৃষ্টি আর নদীর ঢেউ উপেক্ষা করে চিংড়ির ঘেরের দিকে রওনা দেয় ।
ঝড় থেমে যায় ভোর রাতের দিকে । মসজিদ থেকে আযানের ধ্বনি ভেসে আসছে । ঝড় থামলেও সমগ্র গ্রামে রয়েছে বিপর্যয়ের চিহ্ন । কারও ঘরের চাল উড়ে গেছে । বড় বড় কিছু গাছ গোড়া থেকে উপরে গেছে । তবে ব্যাপারীর চিংড়ির ঘের অক্ষত আছে । ওহাবের লাশ পাওয়া যায় দুই দিন পর । নদীর স্রোতে ভেসে এসেছে । ঝড়ের সময় চিংড়ির ঘেরে পৌছাঁবার আগেই তার নৌকা ডুবে যায় । লাশ পেয়ে জোনাকী আর আসিয়া কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে । গ্রামবাসীদের মধ্যে নদীর তীরে যারা এসেছিল তারা নির্বিকার ভাবে দাড়িঁয়ে থাকে । এসব মৃত্যু দেখে তারা অভ্যস্ত । আর ওহাবের উদ্দেশ্য সম্পর্কে তারা কিছু জানতো না। কেবল জমিরের দুই চোখ জ্বলে ওঠে প্রতিবাদের আগুনে । মনে মনে সে ভাবে, অন্যায়- অত্যাচারের বিরুদ্ধে মানুষের সংগ্রাম কবে থেকে শুরু হয়েছে তার জানা নেই । অন্যায়ের সাথে যুদ্ধে ন্যায় কখনো জয়ী হতে পারেনি । কিন্তু এই ন্যায় প্রতিষ্ঠার সংগ্রামটাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয় । ওহাব না পারুক তোরাব প্রতিবাদ করতে পারবে । কেউ না কেউ ওহাবের অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করবে ।
০৩ মার্চ - ২০১৯
গল্প/কবিতা:
৩৭ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪